সাহেদ, সাবরিনা, পাপিয়া, মজনুরা ব্যস্ত রেখেছেন আদালতপাড়া
সাহেদ, সাবরিনা, পাপিয়া, মজনুরা ব্যস্ত রেখেছেন আদালতপাড়া
সাহেদ, সাবরিনা, পাপিয়া ও মজনু |
২০২০। করোনায় বিষময় বছর। সবকিছুই যেনো থমকে ছিলো। কিন্তু একদল উটকো অপরাধীর কারণে স্বস্তি ছিলো না আদালত পাড়ায়। করোনার সঙ্কটকে পুঁজি করে সাহেদ, সাবরিনারা এই ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট সঙ্কটককে পুঁজি করে অন্যায় অবৈধতার ন্যাক্বারজনক পথে হেঁটে ধরা পড়ে আদালতের কাজ বাড়িয়েছেন। আগেই অবৈধ ব্যবসায় ধরা পড়া পাপিয়া দম্পতি, মানব আর অর্থ পাচার করে এমপি দম্পতি পাপলু-সেলিনারা আদালতকে ব্যস্ত রেখেছেন। ফলে অন্য ক্ষেত্রগুলো যেখানে থমকে ছিলো সেখানে আদালতপাড়ার চিত্র ছিলো একেবারেই বিপরীতধর্মী। বছরের শুরু সরগরম, মাঝে নীরবতা, শেষের দিকে সতর্ক কার্যক্রমে আবারও সরগরম।
পায়েল হত্যা, সিপিবির মামলা, মজনুর বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা, ইশরাক হোসেনের মামলা, গোল্ডেন মনির, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গাড়ি চালক মালেক গ্রেপ্তারে সরগমম ছিল আদালতপাড়া। সবমিলিয়ে আইনজীবীরা এ বছরের আদালতপাড়াকে দেখছেন ভিন্ন চোখে!
রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকায় অনেক মামলার কার্যক্রম দ্রুত শেষ করা সম্ভব হয়।
বছরের শেষের দিকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ইস্যুকে কেন্দ্র করে উত্তাপ ছড়ায় আদালতপাড়ায়। তবে করোনার প্রভাবে ব্লগার অভিজিত রায়, ওয়াশিকুর রহমান বাবু, প্রকাশক ফয়সাল আরেফিন দীপন হত্যা মামলার বিচার বিলম্বিত হয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনায় এনবিআর’র ভালো-মন্দের বছর
বিচার শুরু হয়ে বেশ কয়েকটি আলোচিত মামলার। যার মধ্যে সাবেক প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাটিও রয়েছে। ফারমার্স ব্যাংক (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) থেকে ৪ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এস কে) সিনহাসহ ১১ জনের বিচার শুরু হয়েছে। যে মামলা সাক্ষ্য গ্রহণের পর্যায়ে রয়েছে।
বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ রাব্বি হত্যা মামলায় ২৫ আসামির বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরু হয়েছে। ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী নাইমুল আবরার রাহাতের অপমৃত্যুর মামলায় দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার সম্পাদক মতিউর রহমানসহ ৯ জনেরও বিচার চলছে। বডিগার্ডসহ জিকে শামীম, খালেদ মাহমুদ চৌধুরীও কয়েকটি মামলারও বিচার শুরু হয়েছে। ৩১ বছর পরে সগিরা মোর্শেদ হত্যা মামলার বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুলে কায়েশ।
এছাড়াও বিচার শুরু হয়েছে পুলিশের তিন উর্দ্ধতন কর্মকর্তার। অবৈধ সম্পদের উৎসের খোঁজ পেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন- দুদকের করা মামলায় তিন ডিআইজির বিচার চলছে। সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগের মামলায় ডিআইজি মিজানুর রহমান, স্ত্রী সোহেলিয়া আনার ওরফে রত্মা রহমান, ছোট ভাই মাহবুবুর রহমান ও ভাগ্নে মাহমুদুল হাসানের বিচারের পাশাপাশি ঘুষ কেলেঙ্কারির মামলায় ডিআইজি মিজান ও দুদক পরিচালক এনামুল বাছিরেরও বিচার শুরু হয়েছে। এছাড়া ঘুষ গ্রহণ ও মানিলন্ডারিং আইনের মামলায় বরখাস্ত সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজনস) পার্থ গোপালের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরু করেছেন আদালত।
আরও পড়ুন: ২০’র বড় ১০
সাহেদ আহমেদের বিরুদ্ধে তার মালিকানাধীন রিজেন্ট হাসপাতালের করোনা ভাইরাস শনাক্তের পরীক্ষা সংক্রান্ত জালিয়াতির মামলা সচল রয়েছে। করোনা শনাক্তে নমুনা পরীক্ষার নামে প্রতারণা করার মামলায় জেকেজির চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী এবং তার স্বামী সিইও আরিফুল হক চৌধুরীসহ আটজনের বিচার হচ্ছে।
এই তিন ডিআইজি ছাড়াও পুলিশের বিরুদ্ধে এ বছর হয়েছে আর কয়েকটি মামলা। যার বিচার চলছে আদালতে। শ্লীলতাহানির অভিযোগে দক্ষিণখান থানার ওসি শিকদার মো. শামীম হোসেনসহ ১০ পুলিশ কর্মকর্তা ও সৎ মায়ের বিরুদ্ধে একটি মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে দায়ের করা হয়। সে মামলার বিচার প্রক্রিয়া এগিয়ে চলেছে। এছাড়া পুলিশি হেফাজতে নির্যাতনে আলমগীর হোসেন (৩৫) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যুর অভিযোগে উত্তরা পশ্চিম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তপন চন্দ্র সাহাসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। আদালত মামলাটি ডিবি পুলিশকে তদন্তের নির্দেশ দেন। চাঁদাবাজির অভিযোগে রাজধানীর কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মিজানুর রহমানসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে গত ১৭ নভেম্বর মো. রহিম নামে এক ব্যবসায়ী মামলা দায়ের করেন। এছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি সিএমএম আদালতে মামলার আবেদন করা হয়েছিলো সেগুলো খারিজ করে দিয়েছিলেন আদালত।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ইস্যুতে মামলা হয়েছে বেশ কয়েকটি, যা নিয়েও আদালত পাড়া ছিলো ব্যস্ত।
ভাস্কর্য নিয়ে সমালোচনা ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির জুনায়েদ বাবুনগরী ও খেলাফত মজলিসের নেতা মাওলানা মামুনুল হক, মুফতি ফয়জুল করিমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের দুইটি মামলা দায়ের করা হয়। আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) কে মামলা দুটি তদন্ত করে আগামি ৭ জানুয়ারি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল মালেক ওরফে মশিউর মালেক মামুনুল হককে একমাত্র আসামি এবং মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল তিন জনকেই আসামি করেন। মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাইবার ট্রাইব্যুনালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আরও একটি মামলা করতে গেলে আদালত তা ফিরিয়ে দেন।
আরও পড়ুন: ২০২০: সেরা সাফল্য করোনার ভ্যাকসিন
এছাড়াও একই ভাস্কর্য ইস্যুতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জুনায়েদ বাবুনগরী, মামুনুল হক ও মুফতি ফয়জুল করিমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা দায়ের করলে আদালত তা খারিজ করেদেন।
বছরের শুরু থেকে শেষ অবাধি বিভিন্ন আলোচিত মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। যার অন্যতম যুব মহিলা লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়া এবং তার স্বামী মফিজুর রহমানের সুমনের বিরুদ্ধে দায়ের করা অস্ত্র মামলা। এই মামলায় তাদের ২০ বছর কারাদন্ড এবং গুলি উদ্ধারের ঘটনায় তাদের আরও সাত বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়।
রায়ের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখ্যযোগ্য ছিল রিজেন্ট চেয়ারম্যান সাহেদের অস্ত্র মামলার রায়। রায়ে সাহেদকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ মামলায় ধর্ষক মজনুকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭। এ মামলাটিও ছিল বেশ আলোচিত। এছাড়া সিপিবির সমাবেশে বোমা হামলায় পাঁচজন নিহত ও ২০ জন আহতের মামলায় ১০ জনের ফাঁসির আদেশ দেন আদালত। রাজধানীর ইডেন কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মাহফুজা চৌধুরী হত্যা মামলায় দুই গৃহকর্মী রিতা আক্তার ওরফে স্বপ্না (৩৭) ও রুমা ওরফে রেশমাকে মৃত্যুদণ্ড দেন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সাইদুর রহমান পায়েলকে হত্যা করে সেতুর উপর থেকে লাশ ফেলে দেওয়ার ঘটনায় হানিফ পরিবহনের বাস চালক জামাল হোসেন, তার সহকারী ও ভাই ফয়সাল হোসেন ও সুপারভাইজার জনিকে ফাঁসির রায় দেন একই ট্রাইব্যুনাল। ঢাকার কেরানীগঞ্জের কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা মুক্তিযোদ্ধা আতিক উল্লাহ চৌধুরীকে হত্যার পর মরদেহ পোড়ানোর অভিযোগে করা মামলায় সাত আসামির মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ওই ট্রাইব্যুনাল।
রাজধানীর কামঙ্গীরচরে চয়ন একাডেমির অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র কাউসার হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রীসহ চারজনকে ফাঁসির আদেশ দেন ঢাকাম ৭ম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ । এছাড়া ল্যাবরেটরি হাইস্কুলের শিক্ষার্থী আয়াজ হত্যা মামলায় ইনজামামুল ইসলাম ওরফে জিসানকে আমৃত্যু কারাদণ্ড এবং ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫।
পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা মামলার রায়ও ছিল বেশ আলোচনায় কেন্দ্রবিন্দু। এ মামলায় পল্লবী থানার তৎকালীন এসআই জাহিদুর রহমান জাহিদ, এএসআই রাশেদুল, এএসআই কামরুজ্জামান মিন্টুকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া প্রত্যেক আসামিকে দুই লাখ টাকা করে ভুক্তভোগী পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে নির্দেশ দেয়া হয়। এ মামলায় পুলিশের সোর্স সুমন ও রাশেদকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। দেশের ইতিহাসে এটিই ছিল পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর মামলার প্রথম রায়।
আরও পড়ুন: ২০২০: বিনোদনে যতো শূন্যতা
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফডিসি) মালামাল কেনার নামে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় তিনজনকে বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ডের আদালত। দুপুরে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত- ৯ এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান বুধবার (২৩ ডিসেম্বর) এ রায় ঘোষণা করেন। যন্ত্রপাতি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান মালয়েশিয়ার মেসার্স নভেলকো’র (এম)র কর্মকর্তা জন নোয়েল ও যন্ত্রপাতি সরবরাহকারী স্থানীয় প্রতিনিধি খন্দকার শহীদুলকে দুই বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড। পাশাপাশি ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডভোগ করতে হবে।
গ্রেফতারি পরোয়ানা জারিতেও ছিলো চমক। আল্লাহকে নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগে বাউল শিল্পী রিতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন বাংলাদেশ সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেন। এ পরোয়ানা জারির আদেশ বেশ আলোচিত হয়। সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাসহ (এস কে সিনহা) ১১ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সিনহার ভাই ও ভাতিজার গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন ঢাকার চতুর্থ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ নাজমুল আলম। পরোয়ানা জারিকৃতরা হলেন- এসকে সিনহার ভাই নরেন্দ্র কুমার সিনহা ও ভাতিজা শঙ্খজিৎ সিনহা। সাংবাদিক সাজিদা ইসলাম পারুলের দায়ের করা নির্যাতন, যৌতুক দাবি ও ভ্রুণ হত্যার মামলায় তার স্বামী সাংবাদিক রেজাউল করিম প্লাবনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন ট্রাইব্যুনাল। গত ৮ ডিসেম্বর ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক বেগম মোছা. কামরুন্নাহার পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে মামলার চার্জশিট গ্রহণ করেন। এসময় প্লাবন পলাতক থাকায় আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন। আগামি ৮ জানুয়ারি গ্রেফতারি পরোয়ানা সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ধার্য করেন আদালত। প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদারের বিরুদ্ধে প্রায় পৌনে তিনশ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগের মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। গত ২ ডিসেম্বর ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এ ইমরুল কায়েশ এই আদেশ দেন।
আরও পড়ুন
জনপ্রিয়
- নর্ড স্ট্রিম ২ কী? কেন এটি নিয়ে এত বিতর্ক? পর্ব ১
- বিশেষ সাক্ষাৎকার
`চিকিৎসা সম্ভব, সমাজে হিজড়া বা তৃতীয় লিঙ্গ বলে কেউ থাকবে না` - চিড়িয়াখানায় অজগরের খাঁচায় জীবিত খরগোশ গুনছিলো মৃত্যুর ক্ষণ
- মগবাজারে বিস্ফোরণে অপরাজেয় বাংলার সম্পাদক-নির্বাহী সম্পাদক আহত
- যশোরে মিঠা পানিতে নোনা ট্যাংরার বাণিজ্যিক চাষ
- ১৪১ বছরের পুরনো পাগলা গারদে পাগল হওয়ার দশা!
- পাহাড়ি জঙ্গলে এলাচের বন, সবুজ গুটিতে স্বপ্ন ভাসে ওমর শরীফের
- করোনায় দৃশ্যমান স্বেচ্ছাসেবার শক্তি
- মেয়েটি দেখতে ভীষণ সুন্দর ও মেধাবী, তবে ভারতীয়
কৈশোরেই ব্রিটেনে আলোড়ন সৃষ্টিকারী এক বাঙালি নারীর গল্প - স্বচ্ছতা, বিশ্বস্ততা সোনালী লাইফকে পৌঁছে দিয়েছে নতুন উচ্চতায়: রাশেদ আমান