স্থানীয় মড়ক লাসা জ্বর সামলাতে জরুরি ব্যবস্থা নাইজেরিয়ায়
স্থানীয় মড়ক লাসা জ্বর সামলাতে জরুরি ব্যবস্থা নাইজেরিয়ায়
নাইজেরিয়ায় লাসা জ্বরের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ায় ইমার্জেন্সি রেসপন্স সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে।
গত তিন সপ্তাহে দেশটিতে এ জ্বরে ২১৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ২৬ জন।
নাইজেরিয়া সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল (এনসিডিসি) জানিয়েছে জ্বরের ছড়িয়ে পড়া রুখতে ইমার্জেন্সি রেসপন্স সেন্টারগুলো স্থাপন করা আবশ্যক হয়ে পড়েছিল।
লাসা ফিভার এক ধরনের অ্যাকিউট ভাইরাল জ্বর। এটি মানুষের মধ্যে খাবার ও গৃহস্থালি জিনিসের মাধ্যমে ছড়ায়। ইঁদুরজাতীয় প্রাণীর মূত্র ও বিষ্ঠা থেকে এসব জিনিসে ছড়ায় এ জ্বরের জীবাণু।
লাসা ফিভারের লক্ষণ হলো জ্বর, দুর্বলতা, বমি, উদরাময়, মাথাব্যথা, ও কফ।
১৯৬৯ সালে প্রথমবারের মতো নাইজেরিয়ার লাসা শহরে এ রোগ আবিষ্কৃত হয়।
এটি এখন পশ্চিম আফ্রিকার স্থানীয় মহামারিতে (এনডেমিক) পরিণত হয়েছে। প্রতি বছর এ রোগে ৫০০০ মানুষ মারা যায়।
সূত্র: বিবিসি
আরও পড়ুন
জনপ্রিয়
- নর্ড স্ট্রিম ২ কী? কেন এটি নিয়ে এত বিতর্ক? পর্ব ১
- বিশেষ সাক্ষাৎকার
`চিকিৎসা সম্ভব, সমাজে হিজড়া বা তৃতীয় লিঙ্গ বলে কেউ থাকবে না` - চিড়িয়াখানায় অজগরের খাঁচায় জীবিত খরগোশ গুনছিলো মৃত্যুর ক্ষণ
- মগবাজারে বিস্ফোরণে অপরাজেয় বাংলার সম্পাদক-নির্বাহী সম্পাদক আহত
- যশোরে মিঠা পানিতে নোনা ট্যাংরার বাণিজ্যিক চাষ
- ১৪১ বছরের পুরনো পাগলা গারদে পাগল হওয়ার দশা!
- পাহাড়ি জঙ্গলে এলাচের বন, সবুজ গুটিতে স্বপ্ন ভাসে ওমর শরীফের
- করোনায় দৃশ্যমান স্বেচ্ছাসেবার শক্তি
- স্বচ্ছতা, বিশ্বস্ততা সোনালী লাইফকে পৌঁছে দিয়েছে নতুন উচ্চতায়: রাশেদ আমান
- মেয়েটি দেখতে ভীষণ সুন্দর ও মেধাবী, তবে ভারতীয়
কৈশোরেই ব্রিটেনে আলোড়ন সৃষ্টিকারী এক বাঙালি নারীর গল্প