গোঁফ অলিম্পিকে ১০০ প্রতিযোগী... গোঁফ দেখে যায় চেনা!
গোঁফ অলিম্পিকে ১০০ প্রতিযোগী... গোঁফ দেখে যায় চেনা!
"গোঁফকে বলে তোমার আমার- গোঁফ কি কারও কেনা ?
"গোঁফের আমি গোঁফের তুমি, তাই দিয়ে যায় চেনা ।"
সুকুমার রায়ের কবিতাখানিই মনে পড়ে গেলো। তবে এই কাহিনী গোঁফ হারাবার নয়। গোঁফে জয়ের প্রত্যাশার। বিশ্বের সব গোঁফওয়ালারা তাদের গোঁফ-দাড়িতে তা দিয়ে ফ্যাশনদুরস্ত হয়ে জড়ো হয়েছেন জার্মানিতে। সেখানে চলছে দাড়ি-গোঁফের অলিম্পিক আর জার্মান বিয়ার্ড চ্যাম্পিয়নশিপ।
কমপক্ষে শ’ খানের গোঁফওয়ালা তাদের নানান ঢঙের নানা কায়দায় পাকিয়ে তোলা গোফ নিয়ে সামিল এই প্রতিযোগিতায়। নেদারল্যান্ডস, অস্ট্রিয়া, ইতালি, সুইজারল্যান্ড, ইসরাইল থেকে গেছেন প্রতিযোগীরা। আর জার্মানরাতো রয়েছেনই।
এখানে দু ধরনের প্রতিযোগিতা হচ্ছে। একপক্ষ যারা নিজেরা নানা কায়দায় তাদের গোঁফ বানিয়েছেন তাদের। আরেক দল যাদের গোঁফে কখনোই কোনও কাটছাট হয়নি, স্রেফ প্রকৃতিই তাদের দিয়েছে গোঁফের গর্ব তাদের।
সাতজন প্রশিক্ষিত নাপিত (চুলকাটার কারিগর) এই প্রতিযোগিতার জুরি হিসেবে রয়েছেন।
তারা একেকজন প্রতিযোগীর গোঁফের ঘনত্ব আর দৈর্ঘ বিবেচনায় নিয়ে বিচার করবেন।
জার্মানির ব্যাভারিয়ার ইস্ট ব্যাভারিয়ান বিয়ার্ড ও মুসটাস ক্লাব এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে।
ক্লাবের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিয়ান ফিচটের উক্তিটি প্রনীধানযোগ্য। তিনি বলেছেন, এই গোঁফ দাড়ি একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ই বটে। তবে এতে উপদানটাই জরুরি। মুখে যার যত বেশি চুল তার স্টাইল করার সুযোগটা ততই বেশি।
কি ‘মাকুন্দ’রা মুখ হাতড়াচ্ছেন বুঝি!
আরও পড়ুন
জনপ্রিয়
- বিড়াল ভয়ংকর!
- আপনি কি একজন এমবিভার্ট?
- মাটি খাওয়া মানুষ
- বিষাক্ত পাতাবাহার গাছ
- বঙ্গবন্ধুর যেসব অনন্য উক্তি জাগিয়ে তোলে প্রাণশক্তি
- নাগলিঙ্গম ফুলের সৌরভে...
- বিশ্বব্যাপী গাছে গাছে জুতা ঝুলানো হয় কেন?
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রিকদের শেষ চিহ্ন [ভিডিও স্টোরি]
- টাইটানিক ডোবার ভিন্ন ব্যাখ্যা দিলেন বিজ্ঞানী!
- পটকা মাছ কেন বিষাক্ত?