হত্যাকাণ্ডের ৪০ বছর পর খুনী গ্রেফতার
হত্যাকাণ্ডের ৪০ বছর পর খুনী গ্রেফতার
৪০ বছর আগের হত্যারহস্য উন্মোচনে সংবাদ সম্মেলন করে পুলিশ। |
আধুনিক ডিএনএ প্রযুক্তি ব্যবহার করে অমীমাংসিত হত্যাকাণ্ডের ৪০ বছর পর খুনীকে গ্রেফতার করেছে ক্যালিফোর্নিয়ার গোয়েন্দারা।
৩০ সোনিয়া কারমেন হেরোক স্টোন ছিলেন একজন শিক্ষিকা। যিনি তার মেয়েকে নিয়ে মন্টেরি কাউন্টিতে বসবাস করতেন। ১৯৮১ সালে সেখানেই তার খুন হয়।
কাউন্টির শেরিফের কার্যালয় জানিয়েছে, সে শিক্ষিকার প্রতিবেশী মাইকেল গ্লেজব্রুককে তার হত্যায় সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল এবং ১৯৮৩ সালে বিচারের মুখোমুখি করা হয়। কিন্তু প্রমাণের অভাবে তার শাস্তি হয়নি।
গত বছরের শেষের দিকে, গোয়েন্দারা এবং ডেপুটি ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি ম্যাট এল, হেরোক স্টোনের কেসটি পুনরায় পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। শেরিফের কার্যালয় অনুসারে, এমন ডিএনএ পরীক্ষায় খুনী শনাক্ত হওয়া সম্ভব যে প্রযুক্তি ১৯৮০ -এর দশকে ছিলো না।
ক্যালিফোর্নিয়া গোয়েন্দা দপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোয়েন্দারা গ্লেজবুকের নমুনা নিয়ে পাঠানো হয় ‘বিচার বিভাগের ডিএনএ ল্যাবে। সেখানে দেখা যায় গ্লেজবুকের নমুনার সাথে খুনীর ডিএনএ মিলে যায়।
বর্তমানে ৬৫ বছর বয়সী গ্লেজব্রুক এখনও মন্টেরি কাউন্টিতে থাকেন। শেরিফের কার্যালয় জানিয়েছে, ১৩ আগস্ট রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং হত্যার পরোয়ানায় মন্টেরি কাউন্টি কারাগারে মামলা করা হয়, যার জামিন ১০ মিলিয়ন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন
জনপ্রিয়
- বিড়াল ভয়ংকর!
- আপনি কি একজন এমবিভার্ট?
- মাটি খাওয়া মানুষ
- বিষাক্ত পাতাবাহার গাছ
- বঙ্গবন্ধুর যেসব অনন্য উক্তি জাগিয়ে তোলে প্রাণশক্তি
- নাগলিঙ্গম ফুলের সৌরভে...
- বিশ্বব্যাপী গাছে গাছে জুতা ঝুলানো হয় কেন?
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রিকদের শেষ চিহ্ন [ভিডিও স্টোরি]
- টাইটানিক ডোবার ভিন্ন ব্যাখ্যা দিলেন বিজ্ঞানী!
- পটকা মাছ কেন বিষাক্ত?