অল্প বয়সীদের সময় বেধে দিচ্ছে টিকটক
অল্প বয়সীদের সময় বেধে দিচ্ছে টিকটক
অল্প বয়সী ব্যবহারকারীদের জন্য স্ক্রিন টাইম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে টিকটক। আগামী সপ্তাহ থেকে ১৮ বছরের কম বয়সীরা দিনে মাত্র ৬০ মিনিট এ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে থাকতে পারবে। অর্থাৎ বেঁধে দেয়া সময়েই তাদের টিকটক উপভোগ করতে হবে।
অবশ্য কেউ নির্দিষ্ট সময়ের বেশি টিকটক দেখতে চাইলে তাকে একটি পাসকোড লিখতে বলা হবে। এই ফিচারটি ডিজেবলও করে দিতে পারবে তারা। যদি কেউ দিনে ১০০ মিনিটের বেশি টিকটকে থাকতে চায়, সেক্ষেত্রে নতুন একটি সময়সীমা নির্ধারণ করতে বলা হবে।
টিকটক দাবি করেছে, এ ফিচার পরীক্ষার প্রথম মাসে স্ক্রিন টাইম ম্যানেজমেন্ট টুল ব্যবহার ২৩৪ শতাংশ বেড়েছে।
কিশোর-কিশোরীদের ইনবক্সে প্রতি সপ্তাহে স্ক্রিন টাইমের একটি নোটিফিকেশন পাঠানো হবে। এতে তারা বুঝতে পারবে, কতটা সময় এই অ্যাপে ব্যয় করেছে।
টিকটক বলছে, একাডেমিক গবেষণা ও বোস্টন চিলড্রেনস হাসপাতালের ডিজিটাল ওয়েলনেস ল্যাবের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করে সময়সীমা নির্ধারণের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
টিকটকের ট্রাস্ট ও সেফটি প্রধান করম্যাক কিনান এক বিবৃতিতে বলেছেন, যদিও স্ক্রিনে কতটুকু সময় দিলে তা ‘অত্যধিক’ হয়, সে বিষয়ে কোনো সমষ্টিগত সিদ্ধান্ত নেই। যেহেতু কিশোর-কিশোরীরা স্বাধীনভাবে অনলাইন বিশ্ব অন্বেষণ শুরু করেছে, তাদের বাড়তি খেয়ালের প্রয়োজন রয়েছে।
টিকটকের ৬০ মিনিটের এ সময়সীমা ১৩ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের জন্যও প্রযোজ্য হবে। তারা আলাদা অ্যাপ ‘টিকটক ফর ইয়ঙ্গার ইউজার’ ব্যবহার করবে। যদি এতে স্ক্রিন টাইম শেষ হয়ে যায়, অতিরিক্ত আরো ৩০ মিনিট চালু করতে তাদের অভিভাবককে পাসকোড দিতে হবে।
সূত্র: দ্য ভার্স
আরও পড়ুন
জনপ্রিয়
- বুধ, শনি ও চাঁদ ত্রিভুজ হয়ে দেখা দেবে রাতের আকাশে
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ৫ ভয়ংকর দিক
- ফ্রিল্যান্সার ফাহিম ছিলেন আমাদের বিস্ময়, আমাদের অনুপ্রেরণা
- ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত
- জীবন বাঁচাতেও সাহায্য করে মোবাইল, জানা আছে কি?
- কোডার্সট্রাস্ট বাংলাদেশের উদ্যোগে
ফ্রিল্যান্সিং প্রতিযোগিতায় ১০০০০০ টাকার প্রাইজমানি জিতলেন ফাতেমা মোস্তারী - কী আছে বাজারে আসা নতুন আইফোনে!
- বিদেশ ফেরতদের আইসিটি প্রশিক্ষণ দেবে কোডার্সট্রাস্ট, নতুন সম্ভাবনা
- ওয়ানপ্লাস ছাড়লেন সহ-প্রতিষ্ঠাতা কার্ল পেই
- একচেটিয়া ব্যবসা ভেঙ্গে দেওয়ার সুপারিশ
অ্যামাজন-অ্যাপল-ফেসবুক-গুগলের বিরুদ্ধে ৪৪৯ পৃষ্ঠার রিপোর্ট