ভয়েস-টু-টেক্সট ফিচার চালু করলো ইমো
ভয়েস-টু-টেক্সট ফিচার চালু করলো ইমো
ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন ইমো সম্প্রতি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দ্বারা পরিচালিত এর নতুন ফিচার 'ভয়েস-টু-টেক্সট' চালু করেছে, যা ব্যবহারকারীদের ভয়েস মেসেজকে যথাযথ উপায়ে টেক্সট অর্থাৎ লিখিত বার্তায় রূপান্তর করতে সক্ষম।
নতুন এই ফিচারের আওতায় ইমো ব্যবহারকারীরা ভয়েস মেসেজের ডানদিকে একটি ‘ভয়েস-টু-টেক্সট’ আইকন দেখতে পাবেন। ব্যবহারকারীরা ভয়েস মেসেজ বারে গিয়েও প্রাপ্ত মেনু থেকে এই ফিচারটি ব্যবহার করতে পারবেন। এর মাধ্যমে ভয়েস মেসেজটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে টেক্সট মেসেজে পরিণত হবে। একাধিক ভয়েস মেসেজের ক্ষেত্রে প্রথম মেসেজটিকে টেক্সটে পরিণত করা হলে পরবর্তী মেসেজগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবেই টেক্সটে রূপান্তরিত হয়ে যাবে।
যে সকল ব্যবহারকারী ভয়েস মেসেজ শুনতে পছন্দ করেন না, বা এমন পরিস্থিতিতে আছেন যেখানে তারা উচ্চশব্দে ভয়েস মেসেজ শুনতে পারছেন না তাদের জন্য এই ফিচারটি বিশেষভাবে কাজে লাগবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তি এবং এর প্রয়োগের পন্থাসমূহ নিয়ে গভীরভাবে কাজ করার মাধ্যমে ভয়েস-টু-টেক্সট ফিচারটি তৈরি করেছে ইমো। যোগাযোগের ক্ষেত্রে নির্ভুলতার বিচারে এই ফিচারটি অন্যতম শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে এবং ইমো এর কার্যকারীতাকে ক্রমশ আরো উন্নত করে চলেছে।
বাংলাদেশই প্রথম বাজার যেখানে ইমো এই ফিচারটি চালু করেছে, এবং এর জন্য প্রযোজ্য প্রথম ভাষাও বাংলা। ইমো’র ধারাবাহিক বিনিয়োগের সাথে সাথে অদূর ভবিষ্যতে আরও বিভিন্ন ভাষা এবং দেশের জন্য এই ফিচারটির ব্যবহার চালু হবে। বর্তমানে শুধুমাত্র অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য এই ফিচারটি উন্মুক্ত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন
জনপ্রিয়
- বুধ, শনি ও চাঁদ ত্রিভুজ হয়ে দেখা দেবে রাতের আকাশে
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ৫ ভয়ংকর দিক
- ফ্রিল্যান্সার ফাহিম ছিলেন আমাদের বিস্ময়, আমাদের অনুপ্রেরণা
- ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত
- জীবন বাঁচাতেও সাহায্য করে মোবাইল, জানা আছে কি?
- কোডার্সট্রাস্ট বাংলাদেশের উদ্যোগে
ফ্রিল্যান্সিং প্রতিযোগিতায় ১০০০০০ টাকার প্রাইজমানি জিতলেন ফাতেমা মোস্তারী - কী আছে বাজারে আসা নতুন আইফোনে!
- বিদেশ ফেরতদের আইসিটি প্রশিক্ষণ দেবে কোডার্সট্রাস্ট, নতুন সম্ভাবনা
- ওয়ানপ্লাস ছাড়লেন সহ-প্রতিষ্ঠাতা কার্ল পেই
- একচেটিয়া ব্যবসা ভেঙ্গে দেওয়ার সুপারিশ
অ্যামাজন-অ্যাপল-ফেসবুক-গুগলের বিরুদ্ধে ৪৪৯ পৃষ্ঠার রিপোর্ট