মাস্কের ‘মঙ্গলের গাড়ি’ স্টারশিপ রকেট শীঘ্রই কক্ষপথে যাবে
মাস্কের ‘মঙ্গলের গাড়ি’ স্টারশিপ রকেট শীঘ্রই কক্ষপথে যাবে
স্টারশিপ |
দানবাকৃতির স্টারশিপ রকেট নিয়ে সুখবর জানিয়েছেন স্পেইসএক্স-এর সিইও ও উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক।
তিনি জানান আগামী দুয়েক মাসের মধ্যে স্টারশিপ রকেট কক্ষপথের দিকে রওনা দিতে পারবে।
যদি সবকিছু ঠিক থাকে এবং স্টারশিপ রকেট সফলভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে পৌঁছাতে পারে, তাহলে মঙ্গলগ্রহে আবাস গড়ার জন্য আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন মাস্ক।
স্টারশিপ রকেট ব্যবহার করেই মঙ্গলগ্রহে যাওয়ার পরিকল্পনা মাস্কের। এ রকেটটিটে ১০০ জন মানুষ চড়ে মঙ্গলে যেতে পারবে।
স্টারশিপ রকেটটি দেখতে সত্যিই দানবাকৃতির। একটি স্পেইস শাটলের উচ্চতা ৫০-৬০ মিটার। ফ্যালকন রকেটের উচ্চতা ৭০ মিটারের কিছু বেশি।
অ্যাপোলোর চন্দ্র অভিযানের সময় ব্যবহার করা স্যাটার্ন পাঁচ রকেটের উচ্চতা ১১০ মিটার।
আর মাস্কের স্টারশিপ রকেটটি পুরো ১২০ মিটার উঁচু। এতে থাকবে স্পেইস এক্স-এর তৈরি ৩৫টি র্যাপ্টর ইঞ্জিন।
স্টারশিপের দুইটি অংশ থাকবে। এর স্পেইসক্রাফটির নাম দেওয়া হয়েছে স্টারশিপ।
এ স্পেইসক্রাফটি একটি রকেটের ওপর বসানো থাকবে। এই রকেটের নাম সুপার হেভি।
সুপার হেভি আর স্টারশিপ স্পেইসক্রাফট, এ দুটো মিলে ১২০ মিটার উচ্চতার এই পুরো যৌথ সিস্টেমটি তৈরি করা হয়েছে যার নাম আবার স্টারশিপ রাখা হয়েছে।
অর্থাৎ, স্টারশিপ স্পেইসক্রাফট আর সুপার হেভি লাঞ্চ ভেহিকল মিলিয়ে ইলন মাস্কের স্টারশিপ রকেট তৈরি হয়েছে।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন-এর অনুমোদনের অপেক্ষায় আছেন মাস্ক।
আগামী মার্চ মাসের মধ্যে উড্ডয়নের অনুমতি পাওয়া যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
সূত্র: বিবিসি
আরও পড়ুন
জনপ্রিয়
- বুধ, শনি ও চাঁদ ত্রিভুজ হয়ে দেখা দেবে রাতের আকাশে
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ৫ ভয়ংকর দিক
- ফ্রিল্যান্সার ফাহিম ছিলেন আমাদের বিস্ময়, আমাদের অনুপ্রেরণা
- ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত
- জীবন বাঁচাতেও সাহায্য করে মোবাইল, জানা আছে কি?
- কোডার্সট্রাস্ট বাংলাদেশের উদ্যোগে
ফ্রিল্যান্সিং প্রতিযোগিতায় ১০০০০০ টাকার প্রাইজমানি জিতলেন ফাতেমা মোস্তারী - কী আছে বাজারে আসা নতুন আইফোনে!
- বিদেশ ফেরতদের আইসিটি প্রশিক্ষণ দেবে কোডার্সট্রাস্ট, নতুন সম্ভাবনা
- ওয়ানপ্লাস ছাড়লেন সহ-প্রতিষ্ঠাতা কার্ল পেই
- একচেটিয়া ব্যবসা ভেঙ্গে দেওয়ার সুপারিশ
অ্যামাজন-অ্যাপল-ফেসবুক-গুগলের বিরুদ্ধে ৪৪৯ পৃষ্ঠার রিপোর্ট