ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে নিরাপত্তা চুক্তি ইউক্রেনের
ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:৩৩ পিএম, ২৮ জুন ২০২৪ শুক্রবার
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে নিরাপত্তা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ইউক্রেন। রাশিয়ার বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে ঘুরে দাঁড়াতে ইইউ’র সঙ্গে এই চুক্তিটি সই করেছে দেশটি। এ চুক্তির শর্ত অনুসারে ইউক্রেনকে সামরিক, আর্থিক, কূটনৈতিক এবং মানবিক সহায়তা দেবে ইইউ। ইউরো নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার ইইউ ছাড়াও লিথুয়ানিয়া ও এস্তোনিয়ার সঙ্গেও আলাদা আলাদাভাবে একই ধরনের চুক্তি সই করেছে কিয়েভ।
চুক্তি সইয়ের পর বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে ইইউভুক্ত দেশগুলোর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। বৈঠকে তিনি বলেছেন, নিরাপত্তা চুক্তির জন্য আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমাদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার জন্য ইউরোপের বাকি দেশগুলোকেও আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষে এই চুক্তিতে সই করেন ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট চার্লস মিশেল এবং ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রধান উরসুলা ভন দের লিয়েন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিশেল বলেছেন, এই চুক্তি ইউক্রেনকে আত্মরক্ষা, প্রতিরোধ এবং ভবিষ্যতের আগ্রাসন রোধ করতে সাহায্য করবে। উরসুলা বলেছেন, আমরা ইউক্রেনের জন্য নিরাপত্তা চুক্তিতে সই করেছি। আমরা অস্ত্র, সামরিক প্রশিক্ষণের পাশাপাশি ইউক্রেনকে চলমান যুদ্ধে আত্মরক্ষা করতে এবং ভবিষ্যতের যেকোনো আক্রমণ প্রতিহত করতে প্রয়োজনীয় সহায়তা দিয়ে যাব বলে অঙ্গীকার করছি।
এর আগে ২০২৩ সাল থেকে ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানিসহ ন্যাটোভুক্ত বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা চুক্তি সই করেছিল ইউক্রেন। তবে বিশ্লেকরা বলছেন, নিরাপত্তা চুক্তি সই করলেও রাশিয়ার বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে এ চুক্তি খুব একটা কার্যকরী হবে না। কারণ এসব চুক্তির কোনোটিতেই ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে সরাসরি এসব দেশের অংশগ্রহণের কথা উল্লেখ করা হয়নি।
মস্কো বলেছে, ইইউ ও ন্যাটো সামরিক জোট কোনোভাবেই ইউক্রেনের পরাজয় ঠেকাতে পারবে না। তবে এসব জোট যদি রাশিয়ার বিরুদ্ধে কোনো কঠিন অবস্থানে যায় তাহলে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করা ছাড়া রাশিয়ার সামনে আর কোনো পথ খোলা থাকবে না। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এ বিষয়ে ইইউ ও ন্যাটোকে একাধিকবার সতর্ক করেছেন। ফলে এসব নিরাপত্তা চুক্তি রাশিয়াকে ঠেকাতে কাজে আসবে না বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে নিরাপত্তা চুক্তি ইউক্রেনের
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে নিরাপত্তা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ইউক্রেন। রাশিয়ার বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে ঘুরে দাঁড়াতে ইইউ’র সঙ্গে এই চুক্তিটি সই করেছে দেশটি। এ চুক্তির শর্ত অনুসারে ইউক্রেনকে সামরিক, আর্থিক, কূটনৈতিক এবং মানবিক সহায়তা দেবে ইইউ। ইউরো নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার ইইউ ছাড়াও লিথুয়ানিয়া ও এস্তোনিয়ার সঙ্গেও আলাদা আলাদাভাবে একই ধরনের চুক্তি সই করেছে কিয়েভ।
চুক্তি সইয়ের পর বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে ইইউভুক্ত দেশগুলোর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। বৈঠকে তিনি বলেছেন, নিরাপত্তা চুক্তির জন্য আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমাদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার জন্য ইউরোপের বাকি দেশগুলোকেও আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষে এই চুক্তিতে সই করেন ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট চার্লস মিশেল এবং ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রধান উরসুলা ভন দের লিয়েন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিশেল বলেছেন, এই চুক্তি ইউক্রেনকে আত্মরক্ষা, প্রতিরোধ এবং ভবিষ্যতের আগ্রাসন রোধ করতে সাহায্য করবে। উরসুলা বলেছেন, আমরা ইউক্রেনের জন্য নিরাপত্তা চুক্তিতে সই করেছি। আমরা অস্ত্র, সামরিক প্রশিক্ষণের পাশাপাশি ইউক্রেনকে চলমান যুদ্ধে আত্মরক্ষা করতে এবং ভবিষ্যতের যেকোনো আক্রমণ প্রতিহত করতে প্রয়োজনীয় সহায়তা দিয়ে যাব বলে অঙ্গীকার করছি।
এর আগে ২০২৩ সাল থেকে ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানিসহ ন্যাটোভুক্ত বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা চুক্তি সই করেছিল ইউক্রেন। তবে বিশ্লেকরা বলছেন, নিরাপত্তা চুক্তি সই করলেও রাশিয়ার বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে এ চুক্তি খুব একটা কার্যকরী হবে না। কারণ এসব চুক্তির কোনোটিতেই ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে সরাসরি এসব দেশের অংশগ্রহণের কথা উল্লেখ করা হয়নি।
মস্কো বলেছে, ইইউ ও ন্যাটো সামরিক জোট কোনোভাবেই ইউক্রেনের পরাজয় ঠেকাতে পারবে না। তবে এসব জোট যদি রাশিয়ার বিরুদ্ধে কোনো কঠিন অবস্থানে যায় তাহলে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করা ছাড়া রাশিয়ার সামনে আর কোনো পথ খোলা থাকবে না। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এ বিষয়ে ইইউ ও ন্যাটোকে একাধিকবার সতর্ক করেছেন। ফলে এসব নিরাপত্তা চুক্তি রাশিয়াকে ঠেকাতে কাজে আসবে না বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।