ঢাকা-চট্টগ্রাম বিভাগের প্রার্থীদের প্রবেশপত্র ডাউনলোড শুরু
অপরাজেয় বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৪:৫০ পিএম, ২৩ মার্চ ২০২৪ শনিবার
ফাইল ছবি
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপে ঢাকা-চট্টগ্রাম বিভাগের পরীক্ষা হবে ২৯ মার্চ। এ পরীক্ষায় অংশ নেওয়া প্রার্থীরা শনিবার (২৩ মার্চ) থেকে অনলাইনে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারছেন। এদিন সকাল থেকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাচ্ছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রার্থীদের আবেদনে উল্লেখিত মোবাইল নম্বরে যথাসময়ে ০১৫৫২-১৪৬০৫৬ নম্বর থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোডের এসএমএস পাঠানো হবে। প্রার্থীরা সকাল থেকে (admit.dpe.gov.bd) ওয়েবসাইটে ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে অথবা এসএসসির রোল, বোর্ড ও পাসের সন দিয়ে লগইন করে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করে রঙিন প্রিন্ট কপি সংগ্রহ করতে পারবেন।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীদের অবশ্যই ডাউনলোড করা প্রবেশপত্রের রঙিন প্রিন্ট এবং নিজের জাতীয় পরিচয়পত্র (মূল এনআইডি/স্মার্ট কার্ড) সঙ্গে আনতে হবে। পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য প্রবেশপত্রে পাওয়া যাবে।
এদিকে, আগের দুই ধাপের মতো এ ধাপেও পরীক্ষা কেন্দ্রে কোনো বই, উত্তরপত্র, নোট বা অন্য কোনো কাগজপত্র, ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোন, ভ্যানিটি ব্যাগ, পার্স, হাতঘড়ি বা ঘড়িজাতীয় বস্তু, ইলেকট্রনিক হাতঘড়ি বা যেকোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, কমিউনিকেটিভ ডিভাইস, জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্ট কার্ড) ছাড়া কোনো প্রকার ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড অথবা অন্যকোনো কার্ড বা এ জাতীয় বস্তু সঙ্গে নিয়ে প্রবেশ করা বা সঙ্গে রাখা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। যদি কোনো পরীক্ষার্থী উল্লিখিত দ্রব্য সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করেন, তবে তাকে তাৎক্ষণিক বহিষ্কারসহ সংশ্লিষ্টের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এর আগে গত ২ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ধাপে তিন বিভাগের ২২ জেলায় লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষায় প্রার্থী ছিলেন ৪ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ জন। ২০ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। এতে ২০ হাজার ৬৪৭ জন উত্তীর্ণ হন। বর্তমানে স্ব স্ব জেলা শিক্ষা অফিসে তাদের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে।
তারও আগে গত বছরের ৮ ডিসেম্বর প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের জেলাগুলোতে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম ধাপের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ৯ হাজার ৩৩৭ জন। মৌখিক পরীক্ষা শেষে প্রথম ধাপে ২ হাজার ৪৯৭ জনকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত করা হয়েছে।