শক্তিশালী করোনা মোকাবেলায় চাই শক্ত লড়াই
শক্তিশালী করোনা মোকাবেলায় চাই শক্ত লড়াই
গত বছর এই সময় সবে বাংলাদেশে প্রভাব বাড়াতে শুরু করেছিলো করোনা। এ বছর শীতের মৌসুমে ভ্যাক্সিন হিরো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শিতায় বাংলাদেশে ভ্যাকসিন আসায় খানিকটা বাগে এলেও হঠাৎ নতুন করে সংক্রমণ ক্রমশ ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিদিন লাফিয়ে বাড়ছে প্রাণঘাতী করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা।
বাংলাদেশে রোগসংক্রমণ শনাক্ত হওয়া এবং মৃতের সংখ্যা বাড়ার তথ্যই বলছে- করোনাগ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে পরীক্ষা বিবেচনায় আক্রান্তের হার ২ শতাংশের কাছাকাছি নেমে এলেও এই হার এখন প্রায় ২৩ শতাংশের ওপরে। একদিনে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ছয় হাজার ছাড়িয়ে যাওয়ায় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ‘এটি মহামারি ভাইরাসের নতুন ঢেউয়ের ইঙ্গিত।’ নতুন করোনার আতঙ্ক নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সম্প্রতি মন্তব্য করেন- ‘প্রতিদিন যদি পাঁচ’শ থেকে এক হাজার রোগী হাসপাতালে ভর্তি হতে থাকে তাহলে গোটা ঢাকা শহরকে হাসপাতাল করে ফেললেও রোগী রাখার জায়গা দেওয়া যাবে না।’ ৩১ মার্চ সন্ধ্যায় অনলাইন জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিক্যাল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত কোভিড-১৯ দ্বিতীয় ঢেউয়ে ক্রমাগত অবনতি, সার্বিক পরিস্থিতি, হাসপাতালের সুযোগ-সুবিধা ও শয্যা বাড়ানোর বিষয়ে বিপিএমসিএর সদস্যভুক্ত প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রূপ বদলানো করোনাভাইরাসের দাপট স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও গবেষকদের কাছে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশে করোনার ব্রিটেন স্ট্রেইনের উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে। দেশে এখন পর্যন্ত বেশ ক’জনের শরীরে মিলেছে ইংল্যান্ডের শনাক্ত হওয়া ভাইরাসের নতুন বিলিতি স্ট্রেইন। যেগুলোর সংক্রমণক্ষমতা ও মৃত্যুহার অনেক বেশি। এর দাপটে করোনার এবারের দ্বিতীয় ঢেউ আরও ভয়াবহ হয়ে উঠবে বলে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘করোনার (জিনোম সিকোয়েন্স) বদলের কারণে দ্রুত হারে আক্রান্ত বেড়েছে। এ ভাইরাসের গতিবিধি লক্ষ্য রাখা খুবই কঠিন।’ ভাইরাসটি বারবার চেঞ্জ করে তার ক্যারেক্টার বা চরিত্র। যখনই সে বাঁধা পায়, তখনই সে তার রূপ চেঞ্জ করে। গতবারের করোনাভাইরাস (চীন ভ্যারিয়েন্ট) আর এবারেরটা আফ্রিকা ও ব্রিটেন ভ্যারিয়েন্ট এক নয়। গত বছরের ভাইরাসের গতিবিধি, আর আজকের করোনাভাইরাসের গতিবিধি সম্পূর্ণ ভিন্ন। বর্তমানেরটাকে আটকানো বেশ জটিল। কারণ এটা অ্যান্টিবডিকে বাইপাস বা শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে অতিক্রম করা শিখে গেছে। প্রতিনিয়ত মিউটেশন পরিবর্তন করে অভ্যস্থ হয়েছে। একবার সে ইমিউন সিস্টেমকে ভেঙেছে, সুতরাং সামনে আবার যখন ডিফেন্স সিস্টেম পাবে তখনই ভাঙবে। এভাবে করোনা প্রবাহমান হয়ে চলতে থাকতে পারে।
বাংলাদেশে যে মিউটেশন হচ্ছে, একবার হয়েছে আবার যে হবে না বা হচ্ছে যে না, তা বলা যাবে না। যখনই বাধাগ্রস্ত হয়, তখন চেঞ্জ করে। মানে যতো বেশি অ্যান্টিবডি আসবে, ততো বেশি চেঞ্জ করবে। অ্যান্টিবডির প্রতিরোধে বেশিরভাগ ভাইরাস মারা যাবে তা সত্যি। কিন্তু যে দু-একটা বেঁচে থাকবে তারা রূপ পরিবর্তন করবে এবং ভয়ংকর আকারে ছড়িয়ে পড়বে। জানা যায়, গত এক বছরে বাংলাদেশের অনেকের হার্ড ইমিউনিটি বেড়েছে। ব্রিটেনে ৩ শতাংশ, যুক্তরাষ্ট্রে ৯ শতাংশ, সুইডেনে ৫ শতাংশ, ভারতে ৪৫ শতাংশ এবং বাংলাদেশে ৫০ শতাংশের মতো ইমিউনিটি বেড়েছে। এখন যদি বিশাল জনসংখ্যার যাদের মধ্যে ইমিউনিটি রয়েছে, তাদের মধ্যেও যদি ভাইরাসটা টিকে থাকতে পারে, তাহলে বড় চিন্তার বিষয় রয়েছে। কারণ ভাইরাস একটা সাইক্লোনের মতো এসে ধীরে ধীরে কমে যায়। কিন্তু এখন যে ভাইরাস বাংলাদেশে এসেছে বা অন্য দেশে হচ্ছে, এই ভাইরাসটি প্রতিরোধ ক্ষমতার বিরুদ্ধে বেঁচে থাকার মতো শক্তি সঞ্চয় করে ফেলেছে। এই শক্তি সঞ্চয় করায় তার গতিপথ আর সরল নেই। বাঁকা হয়ে গেছে। প্রতিরোধ পেলেই সে আরও অতিক্রম করতে পারবে। সে কারনেই করোনা পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, তা বলা খুব দুষ্কর।
বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ এখনো উপলব্ধি করতে পারছে না যে, আমরা ক্রমেই কতোটা ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। বিশেষজ্ঞরা আশংকা করছেন, সামনে বাংলাদেশে করোনার এই ক্ষিপ্রগতিতে ছড়ানোর সম্ভাবনা আরও অনেক বেশি। যখন দেশে করোনাভাইরাস কমতে শুরু করেছিলো, তখন আমরাও প্রতিরোধমূলক কার্যক্রমগুলো কমাতে শুরু করেছি। যার অনিবার্য ফল হিসেবে আমরা বর্তমানে একটা ভয়াবহ বিপদের মুখে দাঁড়িয়েছি। আমরা করোনাভাইরাস সংক্রমণের চূড়ান্ত পর্যায়ের মুখোমুখি। এই অবস্থায় আতঙ্কিত মানুষজন ছুটছেন ভ্যাকসিন নিতে। প্রথম ডোজ শেষের দিকে, তাই দ্বিতীয় ডোজ প্রয়োগ করেই পরিস্থিতি সামলানো হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন পরিস্থিতিতে ঘরে থাকা, লকডাউনের মতো চূড়ান্ত পদক্ষেপই অনিবার্য হয়ে উঠেছে। কারণ টিকা প্রদানের হার অনেক বেশি হওয়া সত্ত্বেও ইউরোপের অনেক দেশেই ভাইরাসের এসব ধরনকে সামাল দিতে পারছে না। বিশেষজ্ঞরা বারবার সতর্ক করছেন, প্রথম দফা সংক্রমণের চেয়ে দ্বিতীয় দফা সংক্রমণ বহুগুণে শক্তিশালী। আগের সংক্রমণে বড় ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে দ্বিতীয় দফা সংক্রমণকে অবহেলা করা হলে অনেক বড় ভুল করা হবে।
এখনই বাংলাদেশের হাসপাতালগুলোতে ঠাঁই নাই অবস্থা। করোনা রোগীদের জন্য অত্যন্ত জরুরি আইসিইউ চিকিৎসাসেবা নাগালের বাইরে চলে গেছে। সংক্রমণ এভাবে বাড়তে থাকলে রীতিমতো বিনা চিকিৎসায় মারা যাওয়ার মতো অবস্থা হবে। সারা বিশ্বেই চাহিদা অনুযায়ী টিকার সরবরাহ নেই। অনেক দেশ এখনো টিকা প্রদান কর্মসূচি শুরুই করতে পারেনি। এ অবস্থায় বাংলাদেশ যে চাহিদা অনুযায়ী টিকা পাবেই তারও কোনো ঠিক-ঠিকানা নেই। আর টিকা দিলেই যে করোনায় আক্রান্ত হবে না, এমনও নয়। তাই টিকা নিলেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কোনো বিকল্প নেই। তাই বাংলাদেশের জরুরি হলো, যার যার ব্যক্তিগত সুরক্ষা। যাতে তিনি রোগটায় আক্রান্ত না হন। তিনি এবং তার পরিবার আক্রান্ত হলে ক্ষতিটা তারই হবে।
এই অবস্থায় করোনা পরীক্ষায় কোনও শৈথিল্য দেখালে চলবে না। সামান্য জ্বর-সর্দির সমস্যা থাকলেও সরকারি হাসপাতালে বিনা খরচায় লালারস পরীক্ষা করতে হবে। বর্তমানে যে পরীক্ষা হচ্ছে, তা কম হচ্ছে। অবিলম্বে করোনা পরীক্ষার সংখ্যা আরো অনেক বাড়াতে হবে। পরীক্ষা বাড়ালে অ্যাকটিভ করোনা রোগী অকল্পনীয় বেড়ে যাবে। করোনা রোগীরা যাতে দ্রুত নিকটবর্তী হাসপাতালে ভর্তি হতে পারে, তার সব ব্যবস্থা তৈরি রাখতে হবে। সংক্রমিত ব্যক্তির যথাযথ চিকিৎসা দিতে হবে। কেবল রোগীকে নয়, কেউ সংক্রমিত হলে তার সংস্পর্শে যারা এসেছেন, তাদের সবাইকে পরীক্ষার আওতায় আনতে হবে এবং অবশিষ্ট সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে হবে। কোয়ারেন্টিন ও আইসোলেশনের ব্যবস্থা আরো অনেক কঠোরভাবে বাড়াতে হবে। যাতে করে তাদের কারণে অন্যের সংক্রমণ না বাড়ে। এছাড়াও করোনার ওষুধ ও অক্সিজেনের মজুত বাড়াতে হবে। আইসিইউ ব্যবস্থাসহ সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসার সুযোগ আরো অনেক বাড়াতে হবে। বেসরকারি হাসপাতালগুলোর চিকিৎসার মান নিশ্চিত করার পাশাপাশি সেবামূল্য যৌক্তিক করতে হবে। যেসব স্বাস্থ্যকর্মী চিকিৎসক ও নার্স বিগত বছরে বেশি সময় কোভিড ওয়ার্ডে কাজ করেছেন, তাদের আবার কাজে ফিরিয়ে এনে অন্য নার্সদের ফের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। ক্রিটিক্যাল কেয়ার বিশেষজ্ঞদের ফের নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে। পরিকল্পনাগুলো অবশ্যই স্মার্ট, বাস্তবসম্মত ও বিজ্ঞানভিত্তিক হতে হবে এবং সবার আগে স্বাস্থ্য খাতে নজর দিতে হবে। এর পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মেনে উৎপাদন চালু ও মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা হিসাবে আবারও প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণার বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে।
করোনার প্রভাব যদি দীর্ঘায়িত হয়, তাহলে পরিস্থিতি শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, তা বলা কঠিন। গবেষকরা বলছেন, ‘বর্তমানে করোনাভাইরাসকে সহজভাবে নেয়ার কোনো অবকাশ নেই। করোনা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে ঢিলেঢালা ভাব ও মানুষের মধ্যে অসচেতনতার ফলে যেকোনো সময় করোনার সংক্রমণ হু হু করে ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে।’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয় যে খুলেনি, এটা ভালো কাজ হয়েছে। আগের মতো আবার জীবন আর জীবিকা কিছুদিন স্থগিত না করে উপায় নেই। অর্থনৈতিক লাভালাভের হিসেব ভুলে সকলে মিলে অসামান্য দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে ন্যুনতম প্রয়োজনীয় উৎপাদনমুখী কাজগুলো চালু করে, অল্পে সন্তুষ্ট থেকে দাঁতে দাঁত চেপে লড়ে, সামাজিক দূরত্ব মেনে, ঘরে বসে থেকে, বাইরে বের না হয়ে প্রতিরোধ দুর্গ টিকিয়ে রাখা দরকার। এজন্যে আগামী দিনে বিভিন্ন সময়ে যেসব সরকারি সতর্কবার্তা দেয়া হবে, তা যথাযথ মেনে চলতে হবে। তাতে যদি নিজেদের অনেকটা বদলেও নিতে হয় তা হলেও মেনে নিতে হবে। আমাদের জীবন ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় পরিবর্তন ঘটাতে হবে।
করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে পৃথিবীর দেশে দেশে কারফিউ স্টাইলে যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব নিয়ে লকডাউন হচ্ছে। এভাবে মানুষের অপ্রয়োজনীয় চলাচল কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ সফল হয়েছে যারা, তারা সফল হয়েছে করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধেও। আমাদের জনবহুল বাংলাদেশে গতানুগতিক লকডাউনে মোটেও কাজ হবে না। জীবিকা রক্ষায় মানুষ পায়ে হেঁটে ঢাকা রওয়ানা হয়ে যায়। তাছাড়া একবার চিচিং ফাঁক হয়ে গেলে, চিচিং বন্ধ করা, মানুষকে ঘরে ঢুকানোর কাজ আরও কঠিন। সরকারের ওপর মহল থেকে যতোই বারবার করে বলা হোক, করোনা থেকে নিজে বাঁচতে এবং বাকিদের বাঁচাতে ঘরে থাকতে। আমরা নিজেরা কি সেকথা শুনি? মাস্ক না থাকার কতোই না বাহানা অজুহাত দেখাই- অজুহাত মাস্টার বাঙালি! কিন্তু করোনা অজুহাত মানেনা। মনে রাখতে হবে, ভাইরাস জীবন্ত কোষ ছাড়া বাঁচে না। সুতরাং কঠোর লকডাউনে মানুষকে ঘরে আটকে রেখে জীবন্ত কোষের বাইরে ১৪ দিন রাখা যায়, তাহলে মারা যায় ভাইরাস। এভাবে করোনাকে হোমলেস (গৃহহীন) করতে হবে। হোমলেস করার এখন একটাই পথ করোনা হোক বা না হোক কিংবা টিকা নেয়া হোক বা না হোক, সবাইকে মাস্ক পরতে হবে। ঘরে থাকার কঠোর কারফিউ লড়াই এই ভাইরাসকে একমাত্র হারাতে পারে। একমাত্র ভরসা কারফিউ বা কঠোর লকডাউনের মাধ্যমে মানুষকে ঘরে রাখা। ক্ষয়ক্ষতি, কষ্ট হলেও বৃহৎ স্বার্থে, সকলের ভালোর জন্য কারফিউ দেয়া দরকার। সংকটকালীন আস্থার নাম কারফিউ। জনগণের জীবন রক্ষার্থে কঠোর যুদ্ধের মতো কারফিউর বিকল্প নেই। আমাদের দেশের মানুষ সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ বা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ঠেকাতে কারফিউ সঙ্গে পরিচিত। কার্ফ্যু শব্দটা রাজনৈতিক বাঙালির সংস্কৃতি। এই কারফিউর মূল লক্ষ্য সেনাবাহিনী কর্তৃক জনস্বার্থে মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণ। উন্নত দেশে লকডাউন মানে কারফিউর আরেক নাম। বর্তমান করোনা সংকটকালে দেশের আপামর জনতাও মনে করেন রোগ মোকাবেলায় কঠোর কারফিউ দেয়া জরুরি। পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী দিয়ে দেশব্যাপী কড়াকড়ি কারফিউ জারি করে ঘরে থাকার বিধিনিষেধ মানতে বাধ্য করানো ছাড়া বিকল্প নেই। মেঘনাদের মতো অন্তরালে থেকে ছোঁয়াচ বাঁচিয়েই করোনাকে কাবু করা বুদ্ধিমানের কাজ।
লেখক: বিজ্ঞান লেখক ও গবেষক।
আরও পড়ুন
জনপ্রিয়
- সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি: প্রেক্ষিত বাংলাদেশ
- ‘স্মার্ট বাংলাদেশ-২০৪১: জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি ও উদ্ভাবনী বাংলাদেশ’
- সুনীল অর্থনীতি ও রূপকল্প-২০৪১
- শিক্ষার ধরন ও বেকারত্ব: দেশে অশিক্ষিতদের চেয়ে শিক্ষিত বেকার ৩ গুন
- ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট ইতিহাসের কলঙ্কজনক অধ্যায়
- ভিয়েনা কনভেনশন অন ডিপ্লোমেটিক রিলেশনস-১৯৬১ ও দ্বিপক্ষিয় কূটনীতিক সম্পর্ক
- মিডিয়ার শক্তি বা আসক্তি: ম্যাজিক বুলেটের বাকের ভাই ও বদি
- গণমাধ্যমে গণরুচির বিকার
- হালকা বিনোদনের প্রাধান্যে সংস্কৃতির অবনতি
- বাংলাদেশকে নিয়ে নেতিবাচক ধারণার দিন শেষ, চার উপায়ে মধ্য আয়ের দেশ