ধর্মঘটের দ্বিতীয় দিন: চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য পরিবহন বন্ধ
ধর্মঘটের দ্বিতীয় দিন: চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য পরিবহন বন্ধ
দ্বিতীয় দিনের মতো কর্মবিরতিতে সারাদেশে পণ্য পরিবহন বন্ধ রয়েছে। ছবি-কমল দাশ |
১৫ দফা দাবিতে ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের তিন দিনের ধর্মঘটে চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য পরিবহনে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টা থেকে পণ্যবাহী গাড়ি ঢুকতে পারেনি বন্দরে।
দ্বিতীয় দিনের মতো কর্মবিরতিতে সারাদেশে পণ্য পরিবহন বন্ধ রয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরেও পণ্য নিয়ে কোনো গাড়ি প্রবেশ করছে না। বন্দর থেকেও পণ্য নিয়ে গাড়ি বের হচ্ছে না।
বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) পরিবহন মালিক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী জাফর আহমেদ জানান, আজকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। আশা করছি সেখানে ফলপ্রসূ সিদ্ধান্ত আসবে।
বন্দর সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পণ্য পরিবহনে কর্মবিরতির কারণে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য ডেলিভারি বন্ধ আছে। কিন্তু বন্দরের অভ্যন্তরে জাহাজ থেকে পণ্য ওঠানামাসহ বাকি সবকিছু স্বাভাবিক রয়েছে।
১৫ দফা দাবির মধ্যে আছে, পরিবহন মালিকদের অগ্রিম আয়কর আদায়ের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার এবং ভারী যানবাহনের ক্ষেত্রে সরাসরি লাইসেন্স দেওয়া।
পরিবহন মালিক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী জাফর আহমেদ জানান, সরকার ২০১৯ সালে সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই অগ্রিম আয়করের পরিমাণ বাড়িয়েছে। কিন্তু মালিকরা গত দুই বছর ধরে আগের হারেই কর দিচ্ছিলেন।
এখন সরকার দুই বছরের বকেয়াসহ সম্পূর্ণ কর পরিশোধ করতে বলেছে (সংশোধিত হারে), দাবি করেন জাফর আহমেদ।
আরও পড়ুন
জনপ্রিয়
- ঋণখেলাপীর মিথ্যা মামলায় ডিএমডিকে হয়রানি, এবি ব্যাংকের প্রতিবাদ
- পাইলট ক্যাপ্টেন নওশাদ কাইয়ুম ক্লিনিক্যালি ডেড, লাইফসাপোর্ট খোলার সিদ্ধান্ত
- সরকার ই-কমার্স ফ্রেন্ডলি, এখনই ২০০০ কোটি টাকার মার্কেট এক্সপ্লোর করা সম্ভব
- জাতিসংঘ ৭৭-তম অধিবেশনে যোগ দিচ্ছেন শেখ হাসিনা, কি থাকছে?
- আরজে কিবরিয়ার অনুষ্ঠানে এসে ২৫ বছর পর বাবা-মাকে খুঁজে পেলেন মেয়ে
- বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৩তম জন্মদিন আজ
- ঢাকায় বসবে ২৫৮কি.মি. পাতাল রেল, কোথা থেকে কোথায়?
- করোনা পরীক্ষায় প্রতারণাকে নির্মম বাণিজ্য বললেন ওবায়দুল কাদের
- মেট্রোরেলের আদ্যোপান্ত, ডেডলাইন জয়ে ছুটছে কর্তৃপক্ষ
- বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস
`বঙ্গবন্ধু ফিরে এলে তোমার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলায়`