শুক্রবার   ১৫ নভেম্বর ২০২৪ || ১ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১ || ১১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

অপরাজেয় বাংলা :: Aparajeo Bangla

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২২

খ ম হারূন

১২:৪৯, ১৮ মার্চ ২০২১

আপডেট: ১৫:০৮, ১৮ মার্চ ২০২১

২৩০৩

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২২

শঙ্কিত পদযাত্রা

ধারাবাহিক আত্মকথা

। খ ম হারূন ।

খ্যাতিমান টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব খ ম হারূন। দীর্ঘ চার দশকেরও বেশি সময় ধরে সম্পৃক্ত রয়েছেন দেশের টেলিভিশন এবং মঞ্চের সাথে। বাংলাদেশ টেলিভিশনের স্বর্ণময় সময়ে যে কয়েকজন নির্মাতা-প্রযোজকের নাম ছোট পর্দার কল্যাণে মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে খ ম হারূন তাদের একজন। দীর্ঘ বর্ণিল ক্যারিয়ারে অসংখ্য উল্লেখযোগ্য কাজ করেছেন তিনি। এখনো রয়েছেন সমান সক্রিয়। দেশের গণমাধ্যম জগতের বরেণ্য এই ব্যক্তিত্বের আত্মকথা ‘শংকিত পদযাত্রা’ ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে অপরাজেয় বাংলা’য়।

[পর্ব-২২]

মাত্র চার পর্বের ধারাবাহিক ছিলো 'ফিরিয়ে দাও অরণ্য'। চার ঘন্টার নাটক। চার মাসের পরিশ্রম। আর নাট্যকার মনসুরুল আজিজের কয়েক বছরের চিন্তা ভাবনা। ১৯৮৪ থেকে এই নাটকটি তিনি লিখতে শুরু করেছিলেন। প্রথম পর্বের পরেই নাটকটি দর্শকদের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। বিটিভি কর্তৃপক্ষ তখন প্রস্তাব দেন ধারাবাহিকটি সাত পর্ব পর্যন্ত করার। কিন্তু নাট্যকার কিছুতেই রাজি হলেন না। তার কথা - এখন যদি ‘ফিরিয়ে দাও অরণ্য’ আরো লম্বা করা হয়, তবে নাটকের কাঠামো বিঘ্নিত হবে। কাহিনী দূর্বল হয়ে যাবে। তাই চার পর্বেই নাটকের সমাপ্তি টানতে হবে। এই নাটকটিই প্রমাণ করে দীর্ঘ দিন দর্শকদের মনে স্থান করে নেবার জন্য নাটক বা ধারাবাহিক অযৌক্তিক ভাবে দীর্ঘ করার কোনো প্রয়োজন নেই। যা প্রয়োজন তা হলো, সুন্দর গল্প আর সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে ত্রুটিমুক্ত নির্মাণ। 

‘ফিরিয়ে দাও অরণ্য’ নিয়ে সে সময়কার পত্রিকা ও সাপ্তাহিকগুলোতে যথেষ্ট আলোচনা-সমালোচনা হয়েছিলো। ১৯৮৮ সালে দৈনিক সংবাদ এর পুরো পাতা জুড়ে একটি পোস্ট এডিটোরিয়াল ছাপা হয়েছিলো, লিখেছিলেন সে সময়ের একজন স্বনামধন্য সাংবাদিক সাইয়িদ আতীকুল্লাহ। তিনি নাটকটির বিভিন্ন ক্ষেত্র যেমন অভিনয় ও নির্মাণশৈলীর অকুন্ঠ প্রশংসা করার পাশাপাশি নাটকের কনটেন্ট নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। মাদক প্রতিরোধে এই নাটকটি কতটুকু ভূমিকা রাখতে পারবে সে বিষয়ে তিনি ভিন্নমত পোষণ করেন।

মনসুরুল আজিজ শুধু একজন আমলা পুলিশ অফিসার ছিলেন না, ছিলেন একজন সৃষ্টিশীল মানুষ। এক কন্যা, দুই পুত্র, এবং স্ত্রীকে নিয়ে ছিলো সুখের সংসার। ‘ফিরিয়ে দাও অরণ্য’র পর তিনি অন্য একটি নাটকের কাজে হাত দেন। ১৯৯১ সালে তিনি যখন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি, তখন একদিন টিভি ভবনে হঠাৎ চলে আসেন আমার খোঁজে, তারপর সদ্য সমাপ্ত 'শঙ্কিত পদযাত্রা'র স্ক্রিপ্টটি আমার হাতে তুলে দেন। নাটকটি পড়ে আমার মনে হলো, লেখার উপাদান সংগ্রহের জন্য মনসুরুল আজিজ অনেক গবেষনা করেছেন। দেশের বিভিন্ন এলাকার হাঁটবাজার, গ্রামীণ মেলা, রেলষ্টেশন সহ নানা এলাকা ঘুরে ঘুরে দেখে তারপর লেখার কাজে হাত দিয়েছেন। এই নাটকের জন্য তিনি সৃষ্টি করেছেন বেশ কিছু ভিন্ন ধারার চরিত্র। মজার কিছু চরিত্রের পাশাপাশি কিছু সিরিয়াস চরিত্র, খেটে খাওয়া মানুষের পাশাপাশি কিছু টাউট-বাটপার, উচ্চবিত্ত থেকে দরিদ্র সব ধরনের মানুষের সমাবেশ ছিলো এই নাটকে। গ্রামীণ পটভূমিতে রচিত ‘শঙ্কিত পদযাত্রা’ ছিলো একটি অতি মূল্যবান পাণ্ডুলিপি বিশেষ করে টিভি নাটকের জন্য।  

আমি কাজে হাত দিলাম। ‘শুকতারা’ করার সময় বেগম মমতাজ হোসেন যেমন প্রতি পর্ব আলাদা আলাদা লিখতেন, রেকর্ডিংয়ের সপ্তাহখানেক আগে যা হাতে আসতো, মনসুরুল আজিজ তার বিপরীত। তার স্ক্রিপ্ট আগেই তৈরী থাকতো, এরপর আমি তা পর্ব আকারে ভাগ করতাম। পুরো চিত্রনাট্য করার পর তা সাত পর্বে দাঁড়ালো। অর্থাৎ সাত ঘন্টা। আমি জানতাম মনসুরুল আজিজকে বললে এখন তিনি পর্ব বাড়ানোর জন্য আর এক পাতাও লিখবেন না। 

‘শঙ্কিত পদযাত্রা’তে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র ছিলো। প্রধান দুটি চরিত্রে রূপদান করেছিলো জাহিদ হাসান এবং বিপাশা হায়াত। ‘ফিরিয়ে দাও অরণ্য’ নাটকে বিপাশার অভিনয় করার খুব ইচ্ছে ছিলো। তখন সবেমাত্র সে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। একদিন তাকে ডাকলাম। দেখলাম চুলগুলো সে ছোটো করে ফেলেছে ঘাড় সমান। অথচ আমাদের যে মেয়েটার দরকার তার থাকবে লম্বা চুল। বিদেশ থেকে পড়াশুনা করে এসেছে সেই সাথে সে অভ্যস্ত হয়েছে ড্রাগে। বয়সে তৌকির থেকে কিছুটা বড়। অতএব বিপাশার আর ‘ফিরিয়ে দাও অরণ্য’তে অভিনয় করা হলো না। কিন্তু এবার তার বিশ্বাস সে ‘শঙ্কিত পদযাত্রা’তে সুযোগ পাবে। বিপাশা তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলার ছাত্রী। নাট্যকার মনসুরুল আজিজ বিপাশার বাবা আবুল হায়াত এর বন্ধু। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা একই সময়ের ছাত্র।  

‘শঙ্কিত পদযাত্রা’য় আর যারা বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য- রওশন জামিল, জামালউদ্দিন হোসেন, রেজাউল একরাম রাজু, শহীদুল আলম সাচ্চু, সাইদুল আনাম টুটুল, সালাহউদ্দিন লাভলু, গাজী রাকায়েত, খলিলুর রহমান কাদেরী, আবুল কাসেম, রোজী আরেফীন, আফরোজা বানু, আফরোজা হাসান, ঝুনা চৌধুরী, মোবারক হোসেন, আবু নওশাদ, তহুরুজ্জামান বাবু, মোহম্মদ মুসা, নাজিয়া, মাহমুদা শিল্পী, সৈয়দ আমীর আলী। তিনটি গুরুত্বপূর্ণ শিশু চরিত্রে অভিনয়  করেছিলো- অন্জন, সমাপ্তি ও কিযী।

এই ধারাবাহিকের সূচনা ও সমাপ্তিতে একটি গান ব্যবহার করা হয়েছিলো। ড. আব্দুল মতিন এর লেখা এই গানটির সুর, সঙ্গীত পরিচালনা ও কন্ঠ ছিলো তিমির নন্দী'র। গানটির কথা এখনো মনে আছে।
"বাঁধন খুলে দিলাম
আমার বাঁধন খুলে দিলাম 
এই পৃথিবীর মাটির সনে
দিবস রাতে আপন মনে
যে বাঁধনে আমায় বেঁধেছিলাম
ও বাঁধন খুলে দিলাম।"

ড.আব্দুল মতিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়র একজন প্রফেসর এমিরিটাস। তিনি মূলত দর্শনের অধ্যাপক হলেও বেশ কিছু কবিতা ও গান লিখেছিলেন যা বই আকারে প্রকাশিত হয়েছিলো। একদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়র একটি অনুষ্ঠানে স্যারের সাথে দেখা। তিনি একটা বই দিয়েছিলেন আমাকে। সেই বই থেকেই নির্বাচন করেছিলাম নাটকের মূল সঙ্গীত। স্যার চমকে উঠেছিলেন আমার এই দুঃসাহস দেখে। পরে গানের একটা সিডি ওনাকে উপহার দিয়েছিলাম। তিনি মুগ্ধ হয়েছিলেন ছাত্রের কাজে। তিমির নন্দী'র কাজ আমার সবসময় ভালো লাগে। বাঁধন খুলে দিলাম-এর অসাধারন সুর ও পরিবেশনা গানটিকে এখনো জীবিত করে রেখেছে।

‘শঙ্কিত পদযাত্রা’র সম্প্রচার শুরু হয়েছিলো ৩১ ডিসেম্বর ১৯৯১, যা মার্চ ১৯৯২ পর্যন্ত চলেছিলো। এরমধ্যে একদিন রিহার্সেলের সময় মনসুরুল আজিজ এর সাথে আমার কিছু তর্ক হয় নাটকের কয়েকটি চরিত্রকে কেন্দ্র করে। আমি নাটক পরিচালনার ক্ষেত্রে নাট্যকারের হস্তক্ষেপকে কখনো পছন্দ করতাম না। ওনাকে কঠিনভাবে সেটা জানালাম। মনসুর ভাই কোনো কথা না বলে রুম থেকে বেড়িয়ে গেলেন। রিহার্সেল শেষ করে বিটিভির তখনকার জিএম মুস্তাফিজুর রহমানের রুমে গেলাম। জানতাম মনসুরুল আজিজ এখন এই রুমে থাকবেন। আমরা একসাথে চা খেলাম। কিছুটা মন খারাপ ছিলো তার সেটা মুস্তাফিজ ভাই দূর করে দিলেন। এরপর মনসুর ভাই আমার রিহার্সেলে আর কখনো আসতেন না। নাটক চলাকালীন তিনি বেশীরভাগ সময় রাজশাহীতেই ছিলেন। আবেগে পরিপূর্ণ মানুষ। নাটক সম্প্রচারের পর টেলিফোনে তার প্রতিক্রিয়া জানাতেন। মাঝেমাঝে রাজশাহী থেকে মিষ্টি পাঠেয়ে দিতেন নাটকের শিল্পী ও কলাকুশলীদের জন্য। 

নাটক শেষ হবার বেশ ক’মাস পর হঠাৎ শুনলাম মনসুর ভাই ওএসডি হয়ে গেছেন। পরে কারণ জেনে বিস্মিত হলাম। মনসুরুল আজিজ একজন সৎ পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন। তবে তিনি নিয়মিত ড্রিংক করতেন তবে পরিমিত। এই অভ্যাসটি তিনি পেয়েছিলেন পাকিস্তান আর্মিতে থাকার সময়, যা পরে আর ছাড়তে পারেননি। স্ত্রী মোমেনা বেগমকে মনসুর ভাই অনেক ভালোবাসতেন। কিন্তু ভাবী ছিলেন অন্যরকম। বেশ রাগি। অনেক অন্যায় আবদার করতেন। নীতিগত কারনে মনসুর ভাই সেগুলো রাখতে পারতেন না। একদিন হঠাৎ শুনি ভাবী মনসুর ভাইয়ের উপর রাগ করে স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে একটা চিঠি পাঠিয়ে দেন সে সময়ের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কাছে। পেছন থেকে কেউ হয়তো কলকাঠি নেড়েছিলেন। এই অভিযোগের কারণে মনসুরুল আজিজ ওএসডি হয়ে যান। অনেক কষ্ট পেয়েছিলেন সেই সময়ে। কয়েক বছর পর অবশ্য চাকরী ফিরে পান, তবে আর পুলিশের চাকরিতে ফিরে আসতে পারেননি। স্বেচ্ছা অবসরে যেতে হয় তাকে। 

এর মাঝে ক্ষুব্ধ মনসুরুল আজিজ মোমেনা বেগমকে ডিভোর্স দিয়ে আরেকটি বিয়ে করে সংসার পাতেন। মোহাম্মদপুরে ছোট্ট দু কামরার একটি বাসায় থাকতেন। অসুস্থতার খবর শুনে স্যাঁতসেতে সে বাসায় আমি এবং অধ্যাপক সৈয়দ মনজজুরুল ইসলাম একদিন গিয়েছিলাম তার সাথে দেখা করতে। আপ্যায়ন করার জন্য ব্যস্ত হয়ে গিয়েছিলেন আর বলেছিলেন তার কিছু দুঃখের কথা। 

অন্যদিকে মোমেনা ভাবী যে কতোটা ভুল করেছিলেন পরে হয়তো তিনি তা বুঝতে পেরেছিলেন। বিলাসি জীবন ছেড়ে ঢাকায় এসে ছোটো একটা বাসা নিতে হয় তাকে, সাথে তিন সন্তান। পরে এক ছেলে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়, যে ‘ফিরিয়ে দাও অরণ্য’ নাটকে তৌকিরের ছোটো বেলার চরিত্রে অভিনয় করেছিলো। একমাত্র মেয়ে কলেজে পড়তে পড়তে এক ছেলের হাত ধরে বাসা থেকে বের হয়ে মার সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। এক ছেলে নিয়ে কোনোভাবে টিকে ছিলেন মোমেনা বেগম। 

২০০২ থেকে ২০০৫। এসময়ে আমি বেইলি রোডে থিয়েটার অফিসে বসতাম প্রতি বিকেলে। মুহাম্মদ জাফর ইকবাল এর লেখা ‘বলদ’ গল্প নিয়ে একটি মঞ্চ নাটক পরিচালনা করি তখন। রিহার্সেল হতো বেইলী রোডের গাইড হাউজ ভবনের তিনতলায় থিয়েটার অফিসের মহড়া কক্ষে। সেখানে একটি রুমে আমি, অধ্যাপক মমতাজউদ্দিন আহমেদ ও রেজাউল একরাম রাজু বসতাম। প্রায়দিনই সন্ধ্যায় সেখানে সাংস্কৃতিক আড্ডা চলতো। তখন অনেকেই আসতেন সে আড্ডায়, তারমধ্যে চিত্রপরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, আলী ইমাম মজুমদার (পরবর্তি সময়ে কেবিনেট সচিব), ফনীভুষন চৌধুরী (পরবর্তিতে পুলিশের আইজি ও সচিব) এবং অধ্যাপক কাজী সিরাজ অন্যতম। মাঝে মধ্যে মনসুরুল আজিজও চলে আসতেন। তখন তিনি বেক্সিমকো মিডিয়ার একটি সাপ্তাহিক পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। নাটক, শিল্প-সাহিত্য, টেলিভিশন, চলচ্চিত্র এসবই ছিলো আড্ডার বিষয়। একদিন এইচ টি ইমাম (পরবর্তী সময়ে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা) এসেছিলেন আমার সাথে কথা বলতে সেই অফিসে। 
 
যে ‘ফিরিয়ে দাও অরণ্য’ নাটকে যিনি একটি পরিবারের ভাঙনের গল্প শুনিয়েছিলেন, সেই ভাঙন তার নিজ পরিবারকেও ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছিলো। মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা মনসুরুল আজিজ অনেকটা বিনা চিকিৎসায় লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। তবে তার লেখা নাটক- ফিরিয়ে দাও অরণ্য, শঙ্কিত পদযাত্রা এবং তার সৃষ্টি রাজারবাগ পুলিশ লাইনের শহীদ স্মৃতি মিনার এখনও টিকে আছে মানুষের অন্তরে।

[চলবে...]

আগের পর্ব পড়ুন:

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২১

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২০

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৯

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৮

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৭

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৬

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৫

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৪

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৩

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১২

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১১

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১০

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ৯

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ৮

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ৭

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ৬

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ৫

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ৪

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ৩

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২

ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১

Kabir Steel Re-Rolling Mills (KSRM)
Rocket New Cash Out
Rocket New Cash Out
bKash
Community Bank