সাহিত্যে নোবেল পেলেন দক্ষিণ কোরিয়ার হান ক্যাং
সাহিত্যে নোবেল পেলেন দক্ষিণ কোরিয়ার হান ক্যাং
সাহিত্য জগতে অনবদ্য অবদান রাখায় এ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার লেখিকা হান ক্যাংকে। বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টায় সুইডিশ একাডেমি তার নাম ঘোষণা করে।
সাহিত্যে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাবান এ পুরস্কারের জন্য তাকে মনোনীত করার কারণ হিসেবে নোবেল কমিটি বলেছে, হান কাং তার শক্তিশালী কাব্যিক গদ্যে ঐতিহাসিক যন্ত্রণাদায়ক বিষয়াবলীকে রূপায়ন করেছেন। মানবজীবনের ভঙ্গুরতাও উঠে এসেছে তাতে।
৫৩ বছর বয়সি হান কাং তার ‘গভীর কাব্যিক গদ্য, যা ঐতিহাসিক আঘাতগুলোকে উন্মোচন করে এবং মানবজীবনের নাজুকতাকে সামনে আনে’—এই অনন্য লেখনীশৈলীর জন্য তাকে এ সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।
এর আগে ২০২৩ সালে নরওয়ের লেখক ও নাট্যকার জন ফস সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। তিনি তার ‘উদ্ভাবনী নাটক ও গদ্যের’ জন্য নোবেল পুরস্কার পান, যা অপ্রকাশিত অনুভূতিগুলোর কণ্ঠ দেয়।
সাহিত্যের নোবেল পুরস্কারের ক্ষেত্রে পুরুষপ্রধান হওয়ার একটি দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। এখন পর্যন্ত মাত্র ১৭ জন নারী এই পুরস্কার পেয়েছেন। হান কাং-এর আগে সর্বশেষ নারী বিজয়ী ছিলেন ফ্রান্সের অ্যানি এরনো। যিনি ২০২২ সালে সাহিত্যে নোবেল পেয়েছিলেন।
নোবেল পুরস্কারের সঙ্গে ১১ মিলিয়ন সুইডিশ ক্রোনা (প্রায় ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) নগদ পুরস্কার দেওয়া হয়।
এ পুরস্কারটি ১৯০১ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১১৬ বার দেওয়া হয়েছে, যা সুইডিশ উদ্ভাবক আলফ্রেড নোবেলের উইল থেকে প্রাপ্ত। বিজয়ীদের হাতে পুরস্কারটি আনুষ্ঠানিকভাবে ১০ ডিসেম্বর তুলে দেওয়া হবে। যার সঙ্গে বিজয়ীদের একটি মেডেলও দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন
জনপ্রিয়
- দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা
- ধারাবাহিক অনুবাদ উপন্যাস
১৯৮৪ ।। মূল: জর্জ অরওয়েল ।। অনুবাদ: মাহমুদ মেনন - ধারাবাহিক অনুবাদ উপন্যাস
১৯৮৪ ।। মূল: জর্জ অরওয়েল ।। অনুবাদ: মাহমুদ মেনন [পর্ব-৩] - শোকস্রোতের নীলমণি: নাট্যদিশারী আফসার আহমদ
- ধারাবাহিক অনুবাদ উপন্যাস
১৯৮৪ ।। মূল: জর্জ অরওয়েল ।। অনুবাদ: মাহমুদ মেনন, [পর্ব-২] - ভ্রমণকাহিনী: ইরানি গোলেস্তান আর ঝর্ণার গল্প
- ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ১৩
- রশীদ হায়দার আর নেই
- ধারাবাহিক আত্মকথা । শংকিত পদযাত্রা । খ ম হারূন । পর্ব ২৪
- সিলভিয়া প্লাথের শেষ বই