ওজন কমাতে ভুল নিয়মে ওটস খাচ্ছেন না তো?
ওজন কমাতে ভুল নিয়মে ওটস খাচ্ছেন না তো?
দ্রুত ওজন কমাতে ডায়েটে বদল আনা জরুরি। খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে স্বাস্থ্যকর ও উপকারি সব খাবার। যারা ওজন কমাতে চান তাদের অনেকেই সকালে নাশতা সারেন ওটস খেয়ে। স্বাস্থ্যকর এই খাবারটিতে আছে প্রচুর প্রোটিন, ফাইবার এবং নানা ধরনের খনিজ পুষ্টির উপাদান। এছাড়া এতে ক্যালোরির পরিমাণও কম থাকে।
তবে যদি এমন হয় যে দিনের পর দিন ওটস খাচ্ছেন তবুও ওজন কমছে না তখন ধরে নেবেন, ওটস খাওয়ার ধরনে কোনো ভুল হচ্ছে। উপকারি এই খাবারটি খাওয়ার ক্ষেত্রে কোন ভুলগুলো করা যাবে না জেনে নিন-
নির্দিষ্ট ধরনের ওটস
ওটস কেনার সময় সতর্ক থাকুন। বাজারে তিন ধরনের ওটস পাওয়া যায়। স্টিল কাট ওটস, রোলড ওটস এবং ইনস্ট্যান্ট ওটস। এর মধ্যে সবচেয়ে ভালো স্টিল কাট ওটস। এতে বাকি দুটোর মতো রাসায়নিক মেশানো থাকে না। পাশাপাশি এতে ফাইবারের পরিমাণও অনেক বেশি থাকে। ওজন কমানোর ডায়েটে স্টিল কাট ওটস রাখুন।
ওটসের পরিমাণ
কতটুকু ওটস খাচ্ছেন সেদিকে খেয়াল রাখুন। মাত্রাতিরিক্ত কোনো কিছুই খাওয়া ভালো নয়। ওটস দীর্ঘ সময় পেট ভর্তি করে রাখতে পারে। তাই পরিমাণ বুঝে ও ক্যালোরি মেপে ওটস খান। ওটমিল বানানোর সময়ে চিনি দেন? ওজন কমাতে চাইলে এ কাজটি করা চলবে না। একান্তই যদি মিষ্টি কোনও কিছু মেশাতে চান, তা হলে মধু বা ম্যাপল সিরাপ মেশাতে পারেন। কিংবা পছন্দের ফল, বাদাম মেশাতে পারেন। মিষ্টি ফল বা খেজুরও কিন্তু হতে পারে চিনির বিকল্প।
ওটস খাওয়ার নিয়ম
ওজন কমানোর ইচ্ছা থাকলে দই বা দুধ দিয়ে ওটস খান। ওটসের খিচুড়ি, উপমা বা কুকিজ খেতে সুস্বাদু হলেও, এতে নানারকম মশলা থাকে। তাই ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এগুলো তেমন সহায়ক নয়।
আরও পড়ুন
জনপ্রিয়
- যেসব কারণে ত্বক কালো হয়ে যায়
- মেরুদণ্ডের যত্ন নিন
- কাঁচা পেঁপে কাজে পাকা
- সর্দি-কাশিতে কফ সিরাপ নয়, বিকল্প নাগালেই
- বয়সের ছাপ দূর করার ঘরোয়া উপায়
- দুধের সঙ্গে খেজুর মিশিয়ে খেলে কী হয়?
- মুখের কালো দাগ দূর করার সহজ উপায়
- গুণে ভরা লাল কলা
- দক্ষ কর্মীরা কেন প্রতিষ্ঠান ছেড়ে যায়?
- যে ১০ কারণে মানুষ ব্যর্থ হয়!