যেসব খাবারে ব্রণ ও ত্বকের দাগ কমবে
যেসব খাবারে ব্রণ ও ত্বকের দাগ কমবে
স্বাস্থ্যকর খাবার ব্রণের পাশাপাশি ত্বকের দাগ কমানোর পাশাপাশি ত্বক উজ্জ্বল করতেও সাহায্য করে।পুষ্টি-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে যেসব খাবার ব্রণ কমাতে সাহায্য করে।
কমলা
ভিটামিন সি’য়ের ভালো উৎস যা শরীর নিজে থেকে তৈরি করতে পারে না। ভিটামিন সি ব্রণ দূর করার ভালো উৎস। কারণ এতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরে কোষকলার মাত্রা বাড়ায়। এটা কোষ ও ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো ও সুস্থ রাখে।
তিসি ও আখরোট
রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা প্রদাহ কমায় এবং বাড়তি ‘সিবাম’ ও ব্যাক্টেরিয়ার উৎপাদন কমায়। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণেও ব্রণ দেখা দেয়। সতেজ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার খেলেও একই উপকারিতা পাওয়া
মাশরুম
জিংকের ভালো উৎস। জিংক ব্যাক্টেরিয়ার কারণে হওয়া ব্রণ কমাতে সাহায্য করে। তবে অতিরিক্ত জিংক খাওয়ায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। ভালো ফলাফল পেতে পরিমিত খাওয়া উচিত।
পেঁপে
এর উজ্জ্বল কমলা রংয়ে আছে অত্যাবশ্যকীয় এনজাইম- প্যাপাইন ও কায়ম্যাপোপেইন, যা ব্রণ কমাতে চমৎকার কাজ করে। পেঁপে খাওয়া হলে এটা লোমকূপকে উন্মুক্ত করে, ব্রণের দাগ কমায় এবং ত্বকে রংয়ের ভারসাম্যহীনতা থাকলে তা দূর করে। পেঁপে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ যা ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবারহ করে।
এড়িয়ে চলতে হবে যে খাবার: উচ্চ গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স সমৃদ্ধ খাবার যেমন- সাদা রুটি, ভুট্টার গুঁড়া, আলু ভাজা, প্রক্রিয়াজাত চিনি সমৃদ্ধ মিষ্টি খাবার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকতে হবে।
অনেক ক্ষেত্রে গরুর দুধ ব্রণের জন্য দায়ী হয়। তাই এর বদলে বাদাম, ওট মিল্ক বা ছাগলের দুধ গ্রহণ করতে পারেন। অ্যাল্কোহল বাদ দিতে হবে। অতিরিক্ত মসলা ও আচার খাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে।
আরও পড়ুন
জনপ্রিয়
- যেসব কারণে ত্বক কালো হয়ে যায়
- মেরুদণ্ডের যত্ন নিন
- কাঁচা পেঁপে কাজে পাকা
- সর্দি-কাশিতে কফ সিরাপ নয়, বিকল্প নাগালেই
- বয়সের ছাপ দূর করার ঘরোয়া উপায়
- দুধের সঙ্গে খেজুর মিশিয়ে খেলে কী হয়?
- মুখের কালো দাগ দূর করার সহজ উপায়
- গুণে ভরা লাল কলা
- দক্ষ কর্মীরা কেন প্রতিষ্ঠান ছেড়ে যায়?
- যে ১০ কারণে মানুষ ব্যর্থ হয়!