ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে ‘জাতীয় সংবিধান দিবস’ পালিত
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে ‘জাতীয় সংবিধান দিবস’ পালিত
ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘জাতীয় সংবিধান দিবস’ পালিত হয়েছে। ১৯৭২ সালের এই দিনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান বাংলাদেশের গণপরিষদ কর্তৃক গৃহীত হয় এবং এটি একই বছরের ১৬ ডিসেম্বর কার্যকর হয়। ঐতিহাসিক দিনটি স্মরণে দূতাবাস গতকাল বিকেলে বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আবক্ষ মূর্তিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের করে দিবসের কর্মসূচী শুরু হয়। এ সময় দূতাবাসে কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এই উপলক্ষে প্রদত্ত রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণী পাঠ করেন মিনিস্টার (কনস্যুলার) মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান ও কাউন্সিলর শামীমা ইয়াসমিন স্মৃতি।
পরে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনায় অংশ নিয়ে রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরান জাতীয় সংবিধান দিবসকে বাঙালি জাতির জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন হিসেবে বর্ণনা করেন এবং এর গুরুত্ব তুলে ধরেন।
রাষ্ট্রদূত ইমরান মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার মাত্র ১১ মাসের মধ্যে সদ্য স্বাধীন জাতিকে এর দীর্ঘ প্রতীক্ষিত সংবিধান উপহার দেন।
আলোচনায় আরো অংশ নেন মিনিস্টার (ইকোনোমিক) মো. মেহেদি হাসান। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন কনস্যুলার (পলিটিক্যাল-১) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামা।
আরও পড়ুন
জনপ্রিয়
- ডা. ফারজানাকে অভিনন্দন
- ওরে বাব্বা কত পিঠার কত নাম!
- রোমে বাংলাদেশ দূতাবাসের পাসপোর্ট সেবার অনলাইন কার্যক্রম ফেসবুকে ল
- মাকে হারালেন আজিজ আহমদ
- স্বজনদের শেষ মাটি দিতে না পারা প্রবাসীদের জীবনে বড় কষ্ট
- বিনা সাক্ষাৎকারে
ভ্রমণ, ব্যবসা ও মেডিকেল ভিসার আবেদন নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস - দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম হিসেবে
এনওয়াইপিডির লে. কমান্ডার হচ্ছেন বাংলাদেশি আমেরিকান শামসুল হক - কানাডায় পেস এর উদ্যোগে বর্ণবাদ বিরোধী কার্যক্রম শুরু
- নিউইয়র্কে আগ্রাবাদ নাইট, এক মুখরিত সন্ধ্যার গল্প
- বিদেশি সিইও নয়, ব্রিটিশ বাংলাদেশিরা পাবেন নিজ দেশে কাজের সুযোগ