কপিল দেবের চরিত্রে প্রথম পছন্দ ছিলেন অর্জুন কাপুর!
কপিল দেবের চরিত্রে প্রথম পছন্দ ছিলেন অর্জুন কাপুর!
অভিনেতা রণবীর সিং এবং দীপিকা পাড়ুকোনের ৮৩, ইতোমধ্যেই জায়গা করে নিয়েছে দর্শকদের মনে। কপিল দেবের নেতৃত্বে ভারতের আন্ডারডগ ক্রিকেট দল কীভাবে ১৯৮৩ তে দেশের প্রথম বিশ্বকাপ জিতেছিল সেই গল্পই বলে এই ছবি। তবে কপিল দেবের চরিত্রে রণবীর প্রথম পছন্দ ছিলেন না পরিচালক।
সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, অর্জুন কাপুরকে এই চরিত্রের জন্য পছন্দ করেছিলেন পরিচালক। প্রস্তাব পেয়ে তিনি রাজিও হয়েছিলেন। পরে নানা কারণে তার বদলে পর্দার কপিল হয়ে ওঠেন তারই ঘনিষ্ঠতম বন্ধু রণবীর সিং।
তবে তারকার মতো পরিচালকও বদলে গিয়েছিল এই ছবির। অর্জুনকেপছন্দ হয়েছিল সঞ্জয় পূরণ সিংহ চৌহান। এমনকী লুক টেস্টও হয়ে গিয়েছিল অভিনেতার।
নানা মতবিরোধের জন্য পরবর্তীতে ২০১৭ সালে এই ছবিপ পরিচালনার দায়িত্ব পান কবীর খান। এই ছবিতে রণবীরকে কিংবদন্তি ক্রিকেটার কপিল দেবের চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যাবে। ভারতীয় ক্রিকেটার কপিল দেবের স্ত্রী রোমি দেবের ভূমিকায় রয়েছেন দীপিকা পাড়ুকোন।
দর্শকের জন্য স্পোর্টস ড্রামায় এই সমস্ত রসায়ন রয়েছে। রণবীর সিং, কপিল দেবের ভূমিকায় রয়েছে এছাড়াও তাহির রাজকে দেখা যাবে সুনীল গাভাসকারের চরিত্রে। সাকিব সলিম ওরফে মহিন্দর অমরনাথ, অ্যামি ভ্রিক ওরফে বলবিন্দর সাধু, জিভাকে রয়েছেন কৃষ্ণামাচারি শ্রীকান্তের ভূমিকায়, সাহিল খট্টর ওরফে সৈয়দ কিরমানি, চিরাগ পাটিল – সন্দীপ পাটিল। পঙ্কজ ত্রিপাঠিকে দেখা যাবে পিআর মান সিংয়ের চরিত্রে।
ইংল্যান্ডের টানব্রিজ ওয়েলস স্টেডিয়ামের নেভিল গ্রাউন্ডে ১৮ জুন, ১৯৮৩ সালে ১৩৮ বলে ১৭৫ রানের একটি অপরাজিত ইনিংস খেলেন ভারতের অধিনায়ক কপিল দেব। কিন্তু বিবিসি-র কর্মীরা সেদিন ধর্মঘট করাতে টেলিভিশনে দেখানো হয়নি বিশ্বকাপের সেই ম্যাচ। আজ পর্যন্ত যে আফসোস ঘোচেনি ভারতের ক্রিকেট অনুরাগীদের। মোবাইল, ভিডিও ক্যামেরা বর্জিত জমানায় ম্যাচ রেকর্ড করা সম্ভব হয়ে ওঠে নি কারোর পক্ষেই।
আরও পড়ুন
জনপ্রিয়
- চুইংগামের পোশাক পরলেন উরফি জাভেদ
- মিয়া খলিফার নতুন ভিডিও ভাইরাল
- ২০২২ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেলেন যারা
- বিয়ে করলেন শমী কায়সার
- স্মরণে সত্যজিৎ
- তিনি উজ্জীবিত করতেন গণমানুষকে
- গোপনে বিচ্ছেদ, নতুন বিয়ে দুটোই সারলেন ইভা রহমান
- মিনা পাল থেকে ‘কবরী’ রূপে আত্মপ্রকাশের গল্প
- অস্কার পুরস্কার ২০২২ : এক নজরে বিজয়ীরা
- মজিবুর রহমান দিলু
স্যালুট আপনাকে হে জীবন ও মুক্তির যোদ্ধা!